'..হঠাৎকখন সন্ধেবেলায় নামহারা ফুল গন্ধ এলায়, প্রভাতবেলায় হেলাভরে করে অরুণ মেঘেরে তুচ্ছ, উদ্ধত যত শাখার শিখরে রডোডেনড্রনগুচ্ছ।'
এই রডোডেনড্রনকে রবীন্দ্রনাথ অমর করে গেছেন শেষের কবিতায়। দার্জিলিংএর নির্জন পাহাড়ি পথের পাশে রডোডেনড্রন দেখতে দেখতেই লাবণ্যর সঙ্গে অমিত রায়ের পরিচয় ঘটে। অমিত লাবণ্যকে দেখে বিমুগ্ধ হয়, বাড়ি ফিরে এসে নোট-বই নিয়ে লিখতে লাগল “পথ আজ হঠাৎ এ কী পাগলামি করলে। দুজনকে দু জায়গা থেকে ছিঁড়ে এনে আজ থেকে ... পথ বেঁধে দিল বন্ধনহীন গ্রন্থি আমরা দুজন চলতি হাওয়ার পন্থী।
ঠিক দার্জিলিঙের কোনো পাহাড়ী পথে নয়, আমি আর Happy Rahman ২০০৯ সালের শ্রাবনের কোনো একদিনে জলপাইগুড়ির মহানন্দা,ও কালজানি নদীর পাশ পেড়িয়ে চিলাপাতা আর চাপড়ামারির মতো অরণ্য যখন পাড়ি দিচ্ছিলাম তখন রাস্তার দু'পাশে দেখেছিলাম রডোডেনড্রনগুচ্ছের ঝা্ঁর। রডোডেনড্রনগুচ্ছের ঐ ঝা্ঁর দেখে চিত্ত আমাদেরও নেচে উঠেছিলো।মনে হয়েছিলো যেনো---'রঙিন নিমেষ ধুলার দুলাল. পরানে ছড়ায় আবীর গুলাল,. ওড়না ওড়ায় বর্ষার মেঘে. দিগঙ্গনার নৃত্য,. হঠাৎ-আলোর ঝল্কানি লেগে. ঝলমল করে চিত্ত।'
ঠিক দার্জিলিঙের কোনো পাহাড়ী পথে নয়, আমি আর Happy Rahman ২০০৯ সালের শ্রাবনের কোনো একদিনে জলপাইগুড়ির মহানন্দা,ও কালজানি নদীর পাশ পেড়িয়ে চিলাপাতা আর চাপড়ামারির মতো অরণ্য যখন পাড়ি দিচ্ছিলাম তখন রাস্তার দু'পাশে দেখেছিলাম রডোডেনড্রনগুচ্ছের ঝা্ঁর। রডোডেনড্রনগুচ্ছের ঐ ঝা্ঁর দেখে চিত্ত আমাদেরও নেচে উঠেছিলো।মনে হয়েছিলো যেনো---'রঙিন নিমেষ ধুলার দুলাল. পরানে ছড়ায় আবীর গুলাল,. ওড়না ওড়ায় বর্ষার মেঘে. দিগঙ্গনার নৃত্য,. হঠাৎ-আলোর ঝল্কানি লেগে. ঝলমল করে চিত্ত।'
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন