সোমবার, ১ আগস্ট, ২০১৬

রামপাল !! সুন্দরবন !

রামপাল ! রামপাল !! সুন্দরবন ! সুন্দরবন !! বা্ঁচাও! বা্ঁচাও!! এ কথা গুলো শুনতে শুনতে কান ঝালাপালা হইয়া গিয়াছে।একদল বলিতেছে সুন্দরবন রক্ষা করিতে হইবে। বিদ্যুৎ চাইনা। আরেকদল বলিতেছে, আমরা বিদ্যুৎ চাই।
আমার কথা হইলো, সুন্দরবনও চাই।বিদ্যুৎও চাই।যারা বিদ্যুৎ চায়না,তাহারা ঢাকা শহরে এসি রুমে চিত্ত সুখে ঘুমিয়া থাকে। কিছু পরিবেশপ্রেমী ইন্টারনেটে নানা উদ্ভট তথ্য দিয়া ভরিয়া তুলিতেছে।। যে যেমন পারে সত্য মিথ্যা কল্পকাহিনী রচিতেছে। কোনটি বিশ্বাস করিব ? সুন্দরবন থেকে রামপাল কতোদূর ? বিদ্যুৎ কেন্দ্র হইলে বাঘ কি আদৌ পালিয়ে গিয়ে বঙ্গোপসাগরে আত্মাহুতি দেবে? সব হরিণ কি লাফিয়া লাফিয়া ভারত অংশে চলিয়া যাইবে? আনুু মুহাম্মদ দের বলছি- ভালো মন্দ সবকিছু জনগণকে বোঝান।পয়োজনে ভিডিও করিয়া আনিয়া হাটে বাজারে প্রজেক্টরের মাধ্যমে পাবলিকগো দেখান। প্রকল্পটি কোথায় করিলে ভাল হয়.সাজেস্ট করেন। নিজের খেয়ে বনের মহিষ যখন তাড়াচ্ছেনই ,তখন ভাত আরো একটু বেশী খেয়ে মহিষ ভালো করেই তাড়ান। দশ পনেরো জন মানুষ লইয়া রাস্তায় গ্যাদারিং করিলে পুলিশের পিটুনি কেবল খাইবেন। আন্দোলনে জনগণকে সম্পৃক্ত করেন। লক্ষ মানুষের সমাগম ঘটান।পুলিশের বাপেরও সাধ্যি হইবে না পাবলিকের গায়ে হাত তুলিতে। আন্দোলন নিশ্চয় সফল হইবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন