আজকে আমার পুরানো বাড়ীটিতে গিয়েছিলাম।কেমন জীর্ণ হয়ে গেছে বাড়ীটি। কোনো এক সময় গ্রামীন পরিবেশের এই বাড়ীতে আমার হাজার পদচিহ্ন পড়েছিলো। তখন সবকিছু ঝকমক করতো। বারান্দাটা খোলা ছিলো।সেখানে ইজি চেয়ার পাতা থাকতো। ঘরের সামনে ফুলের বাগান ছিলো। এখন এসব কিছুই নেই। ডানদিকে করমচা গাছটি এখনো আছে। বিশ্ববিদ্যাালয়ের হল ছেড়ে প্রথম এই বাড়ীতে এসে উঠেছিলাম। বিয়ে করে নতুন বউ এনেছিলাম এই বাড়ীতেই। এর আঙ্গিনায় আমার বাবা,মা.শ্বশুর,শ্বাশুরী,আমার বড়ো দুই বোনের পদচিহ্ন লেগে আছে। তারা আজ আর কেউ নেই। চলে গেছেন পরপারে। আমার ছেলেমেয়েদের শিশুকালও কেটেছে এই বাড়ীতে।কতো যে কলমুখর ছিলো এই বাড়ী।আজ সব নস্টালজিক।
কেমন যেনো বিষাদ আমাকে কাঁদায়। কতো যে মায়া তৈরী হয়েছিলো এই বাড়ীটি ঘিরে।সব মায়া ছিন্ন করে এক সময় এ বাড়ী ছেড়ে চলে আসি।আমার কোনো পায়ের চিহ্ন পড়েনা আর এই বাড়ীর আঙ্গিনায়। আত্মা এখানো আমাকে টানে।হয়তো ফিরে আসবো এখানে বারে বারে,যতোদিন বেঁচে থাকি।
রবি ঠাকুরের এই গানটি শুনতে ইচ্ছা করছে -
'যখন পড়বেনা মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে।;
তারিখ: ৫/৪/২০১৭ ইং
উত্তরা, ঢাকা।
কেমন যেনো বিষাদ আমাকে কাঁদায়। কতো যে মায়া তৈরী হয়েছিলো এই বাড়ীটি ঘিরে।সব মায়া ছিন্ন করে এক সময় এ বাড়ী ছেড়ে চলে আসি।আমার কোনো পায়ের চিহ্ন পড়েনা আর এই বাড়ীর আঙ্গিনায়। আত্মা এখানো আমাকে টানে।হয়তো ফিরে আসবো এখানে বারে বারে,যতোদিন বেঁচে থাকি।
রবি ঠাকুরের এই গানটি শুনতে ইচ্ছা করছে -
'যখন পড়বেনা মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে।;
তারিখ: ৫/৪/২০১৭ ইং
উত্তরা, ঢাকা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন